Featured Posts

Most selected posts are waiting for you. Check this out

দীর্ঘমেয়াদি জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি

দীর্ঘমেয়াদি জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি

আমাদের দেশে গ্রামের নরীরা বিশেষ করে জন্ম নিয়ন্ত্রন সম্পর্কে বেশি সচেতন না। কারণ গ্রামের দিকে সচেতনতার অভাব এখনো আছে। এই সচেতনতার অভাবে পরিবার বড় হয়ে যায়। মুখ বাড়ার ফলে খাদ্যের চাহিদা ও বাড়ে।যা সমগ্র দেশের উপর প্রভাব ফেলে।

-



লক্ষ্য করলে দেখা যায় আগের থেকে বর্তমানে পরিবার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দীর্ঘমেয়াদি জন্মনিয়ন্ত্রন বেশ জনপ্রিয় হচ্ছে , আমা করা যায় দিন দিন আরো হবে। পিল খেলে ১ দিন, ৪ দিন বা বড়জোড় ৭ দিন  গর্ভধারন নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব। প্রতিদিন পিল খাওয়া বা প্রতিদিন কনডম ইউজ করা অনেকটা ঝামেলার।

এমতঅবস্থায় অন্তত্য  ১৫ দিন বা ১ মাস  যদি জন্মনিয়ন্ত্রন কার সম্ভব হয় তবে কিছুটা হলেও সস্তি থাকে। আরো ভালো হয় যদি কয়েক মাসের জন্য জন্মনিয়ন্ত্রন করা সম্ভব হয়।

তেমন একটি পদ্ধতি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। যার মাধ্যমে আপনি কয়েকমাস অথ্যাত দীর্ঘমেয়াদি জন্মনিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। এটি সম্ভব সিনথেটিক হরমোনের ব্যবহার করে। ইনজেকশনের মাধ্যমে সিনথেটিক হরমোন ব্যহারের মাধ্যমে এই করা হয়। যাকে বাণিজ্যিকভাবে বলে ডিপো-প্রেভোরা।

আপনি যদি এই ইনজেকশণ একবার ব্যবহার করেন তবে দীর্ঘ ৩ মাস নো চিন্তা , মানে নিরপদে থাকতে পারবেন , পিল বা কনডমের বাড়তি ঝামেলা আর কার লাগবে না।

কি কি সুবিধা আছে এটির? :

* সিনথেটিক হরমোনের এ্খই প্রক্রিয়াটি খুবই কার্যকর। পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে  কিন্তু সিনথেটিক হরমোনের  প্রক্রিয়ার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইনজেকশন প্রক্রিয়ায় আছে ইউটেরাস ও ওভারির যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে ।

* যে সমস্ত নারীদের অনিয়মিত মাসিক হয় তাদের নিয়মিত মাসিক ও হবে এটি ব্যবহার করার ফলে।

ইনজেকশনের অসুবিধা :

* কোন কোন মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিক প্রথম প্রথম অনিয়মিত হতে পারে।

* যদি ইনজেকশন বন্ধ করে দেন তবে গর্ভধারণের জন্য ১ বছর অপেক্ষা করা লাগতে পারে।

*  ওজন বৃদ্ধি, ডিপ্রেশন ইত্যাদির মত নানারকম অসুবিধা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ।

তবে বর্তমানে বাজারে একধরণের ইনজেকশন পাওয়া যাচ্ছে যাতে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমন বিদ্যমান এবং ১ মাস পরপর ইউজ করতে হয় ফলে ইনজেকশন বন্ধ করে দেওয়ার পরপরই আবার গর্ভধারন করা সম্ভব।

সুতরাং এমন অনেকে আছেন যারা শিঘ্রই গর্ভধারন করতে চাচ্ছেন না তারা এইসব দীর্ঘমেয়াদি জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন । আর বাকিরা কনডম বা পিল ব্যবহার করতে পারেন । তবে মনে রাখবেন পিল যেহেতু ক্ষতিকর তাই  কনডম ব্যবহারই সবচেয়ে উত্তম ।
যৌনমিলন দীর্ঘস্থায়ী করার উপায়

যৌনমিলন দীর্ঘস্থায়ী করার উপায়

অনেক দম্পত্তি খুব টেনশন এ আছেন তাদের যৌন মিলন দীর্ঘক্ষণ উপভোগ করতে পারেন না বলে। যৌনতা ধরে রাখা অনেক এখন অনেক পুরুষের ক্ষেত্রেই একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়৷ যার ফলে দাম্পত্য জীবন হতে পারে এক বড় সমস্যা বহুল৷ বেশ কিছু পদক্ষেপ রয়েছে আপনারা যদি তা গ্রহন করে থাকি, আপনাকে এইসমস্ত ঝামেলা থেকে একদম মুক্তি দিতে পারে তা ৷ কিছু নিয়ম আপনাকে করে তুলতে পারে অনেক বেশি আবেগপ্রবন যখন আপনার সঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হতে যান। হওয়ার আগে ও পরে আপনি হয়ে যাবেন আরও আকর্ষণীয়৷

-



যৌন মিলনের আগে:
শান্ত করতে হবে মন সহবাস করার আগে। মনে কোন রকমের ঋনাত্মক ভাবনা আনলে একদম চলবে না৷ শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা হল স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ।
শারীরিক ভাবে তৈরি করুন নিজেকে শারীরিক মিলেনর জন্য। মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমিয়ে আনুন৷ প্রয়োজনে সুস্থ এবং স্বাভাবিক নিয়মে করতে পারেন হস্তমৈথুন ৷
• নিয়মিত যৌনসঙ্গী খুঁজুন যদি সম্ভব হয় তবে। আপনার শারীরিক এবং মানসিক পরিস্থিতি সরল করতে সাহায্য করবে যদি আপনি এমনটা করেন৷ অথবা নিজের অসুবিধার কথা জানান নিজের সঙ্গীকেও ৷ তবে যদি নিয়মিত আপনি যৌনসঙ্গী বদল করে থাকেন তাহলে আপনি তার সঙ্গে খোলামেলা ভাবে অনেক আলোচনা করতে ব্যর্থ হবেন৷
• অবশ্যই কন্ডোম ব্যবহার করুন৷ আবার বেশির পুরুষের অভিযোগ করেন যে কন্ডোম ব্যবহারের ফলে তাদের আগের চেয়ে অনেক বেশি যৌন আকাঙ্খা হ্রাস হচ্ছে৷ এটি মনের ভুল ছাড়া কিছুই নয় বলে মনে করা হয়৷
• তামাক,মদ ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত পতিমানের সেবন করলে দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে অনেক বাধা সৃষ্টি করতে পারে৷
যৌনমিলনের সময়:
• কোন ফোর প্লে বাদ দেবেন না যৌনমিলনের আগে
• অবস্থানে পরিবর্তন করুন যত খুশি৷ নতুন কিছু করে আপনার মনোযোগকে আরও বেশি রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারেন ৷ আর অবশ্যই সঙ্গীর চাহিদার দিকে নজর দিন৷
• সঙ্গীর আধিপত্যে সহবাসের সময় লজ্জাবোধ করার কোন ধরনের কারণ নেই৷
• পরিশ্রম কম অনুভব হবে যদি আপনি ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিন। এর ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের সাথে উপযুক্ত থাকবে৷
আপনারা যদি এই বিষয় গুলো অনুশরন করে থাকেন তবে আপনাদের জিবন কে করে তুলতে পারেন অনেক বেশি আনন্দময়। তাই এই মিলনের আগে আরোও ভাল করে জেনে নিন যে আপনার কি করা উচিত আর কি করা উচিত না।



মেয়েদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন?

মেয়েদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন?


ভালো থাকতে তো সবাই চায়।কিন্তু রোগ ব্রধির সাথে আমাদের যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয় প্রতিনিয়ত।মেয়েদের বিভিন্স্বান রকম শারিরীক সমস্স্থ্যযা থাকে। তার মধ্যে প্রধান একটি সমস্যা প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া

.




 প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করার জীবাণুটি হলো ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ভাইরাস। কারণ মেয়েদের মূত্রনালী পায়ুপথের খুব কাছে এজন্য সহজেই জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। তবে ই-কলাই নামক জীবাণু শতকরা ৭০-৮০ ভাগ প্রস্রাবের প্রদাহের কারণ বেলে মনে করা হয়। আবার অনেক সময় যৌন সঙ্গমের কারণেও জীবাণু মূত্রনালীতে প্রবেশ করতে পারে।আবার  এসব জীবাণু মূত্রনালীপথে কখন কখন মূত্রথলি ও কিডনিতে প্রবেশ করে থাকে।যা সহজেই দৈনন্দিক ও যৌন জীবনে অশান্তি সিয়ে আসে।

যার কারণে এমণ সমস্য দেখা দেয়  যেমন প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, বার বার প্রস্রাবের বেগ, ফোঁটায় ফোঁটায় প্রস্রাব ইত্যাদি।উপস্বর্গ প্রস্রাবের রং ধোঁয়াটে, দুর্গন্ধযুক্ত ও পরিমাণে কম ই্ত্যাদি।এছাড়া  তলপেটে ব্যথা হতে পারে।

এই  প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া সমস্যা প্রতিরোধের উপায় কী?

* পানিকে করুন জীবন বন্ধু। প্রত্যেকদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। মানে আপনার উদ্দেশ্য  হবে প্রস্রাবের বেগ আন দিনের মধ্যে ২/৩ ঘন্ট অন্তর অন্তর  প্রস্রাব করতে হবে। কখনো প্রস্রাব আটকে রাখা যাবে না।এতে শরীরের ক্ষতি হয়।

* রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে প্রস্রাব করতে হবে এবং ঘুম থেকে জাগার পর ও প্রস্রাব করতে হবে।

* প্রত্যেকবার সহবাসের পর ভালো করে পানি দিয়ে ভালোভাবে প্রস্রাবের রাস্তা ধুয়ে ফেলতে হবে।

* খেয়াল রাখবেন মলত্যাগের পর শৌচকাজ সতর্কতার সাথে করবেন এবং শৌচকাজের পানি যেন প্রস্রাবের রাস্তায় না আসে।

আশাকরি আপনি আপনার সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন।



গোপন অঙ্গের দুর্গন্ধ দূর করার কার্যকরী উপায়

গোপন অঙ্গের দুর্গন্ধ দূর করার কার্যকরী উপায়


গোপন অঙ্গের দুর্গন্ধ যেমন বিরকিত্কর তেমনি অসহ্য। কারো সাথে শেয়ার ও করা যায় না আবার ডাক্তারের কাছে যেতে লজ্জ্বা করে।বিশেষ করে গরমকালে এই সমস্যাটা একটু বেশি দেখা যায়।এই সমস্যা সবার ক্ষেত্রে না। শুধু কিছু  কিছু ব্যক্তিদের হয়ে থাকে।এই সমস্য আপনার যৌন জীবনের উপর বিরুপ প্রভাব ফেলে।চলুন দেখা যাক কীভাবে এই গোপন অঙ্গের দুর্গন্ধ দূর করা যায়।

.


মানুষেরর প্রত্যেক ভাজে কম বেশি গন্ধ থাকে।যেমন বগল,পায়ের পাতা,গোপন অঙ্গে ছাাড়াও বিভিন্ন অঙ্গে। কীভাবে এই দুর্গন্ধ হয়?

*  আপনি যদি  স্বাস্থবান হয়ে থাকেন, তবে শরীরের ভাঁজে ভাঁজে ঘাম জমে যাবে। সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় এবং দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে।

* তাছাড়া গোপন অঙ্গসমূহে ইস্ট বা ব্যাকটেরিয়া জনিত ইনফেকশন থেকে হতে পারে খুবই বাজে দুর্গন্ধ।

* গোপন অঙ্গসমূহ ভালভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না করা, পিরিয়ডের সময় এক প্যাড দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করা ইত্যাদি কারণেও সৃষ্টি হয় দুর্গন্ধ।

* আপনি যদি খুব বেশী টাইট পোশাক অনেক্পষণ ধরে পরিধান করে থাকেন তবে ঘামে দুর্গন্ধ হতে পারে। অনেকের প্রস্রাব লিক করার কারণে দুর্গন্ধ হয়।

কী করবেন?

*  সবকিছুর সর্বপ্রথম সমাধান হলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা। নিজের গোপন অঙ্গের যত্ন খুব ভালোভাবে নিতে হবে। সর্বদা ভালো অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করা চেষ্ট করুন।

*  দুরন্ধ দূর করার  জন্য বাজারে পাওয়া বালো মানের গোপন অঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য বিশেষ সাবান এবং শেররের জন্য বডি স্প্রে ব্যবহার করেতে পারেন।

* গোপন অঙ্গে  অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও সুগন্ধী পাউডার ব্যবহার করুন।তবে মনে রাখবেন  দীর্ঘসময় একই স্থানে পাউডার দিয়ে রাখা ঠিক না।

* আপনার প্যানটি পরার আগে ভারোকরে পারফিউম ছিটিয়ে নিন।

* টাইট পোশাক পরা থেকে বিরত থাকুন।কারণ এতে ঘাম বেশি হয়। গোপন অঙ্গে  যদি দুর্গন্ধ হয় তবে ঢিলেঢালা পোশাক পরাই সবচাইতে ভালোেএতে গন্ধ বাড়তে পারে না।

* আপনার কি চুইয়ে চুইয়ে প্রশ্রাব এসে কি প্যানটি ভিজে যায়? এমন সমস্যা অনেক নারীরই থাকে। যদি তা হয় তো অবিলম্বে ডাক্তারেরপরামর্শ নিন।

* পিরিয়ডের সময় একটু বেশি পরিছন্ন থাকুন।আর ভালো কোম্পানির স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করার চেস্ট করবেন।

* আপনার গোপন অঙ্গ পরিষ্কার করতে হালকা উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন। যতবার টয়লেট ব্যবহার করবেন, প্রতিবার ভালো করে সাবান দিয়ে পরিছন্ন হোন।

আশাকরি উপরের বিশয়গুলো একটু মেনে চললে ভারো এবং তাড়াতাড়ি ভারো ফল পাবেন।আর এরপরও যদি কোন সমস্যা থাকে তবে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যান। এটা হতে পারে অন্য কোন শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত! লজ্জায় নিজের শরীরকে অবহেলা করবেন না।দেশে অনেক ভালো ভালো গাইনি ডাক্তার আছেন। জীবনকে সুখময় করতে অবশ্যই তাদের পরামর্শ নিন।
সেক্সের পূর্বে যৌন শক্তি বাড়াবার ঔষধ সেবন কি আদেও উচিত ?

সেক্সের পূর্বে যৌন শক্তি বাড়াবার ঔষধ সেবন কি আদেও উচিত ?


যৌন জীবনকে সুখি করতে কে না চায়? সবাই চায় তার সঙ্গীকে খুশি করার জন্য। কারণ সবার যৈনশক্তি একরকম নয়।কারো বেশি কারো কম। এইটা হতে পারে খাদ্য তারতম্যের কারণে বা জীনগত কারণে।

.


অনেকেই আছেন যরা বাসের পূর্বে বা শখের বসে বা মনোবলের অভাবে যৌন শক্তি বাড়ানোর ঔষধ ইয়াবা অথবা ট্যাবলেট সেবন করে।কিন্তু এগুলো না জেনে করে কারণ জনলে এগুরো সেবন করতো না। সেই সমস্ত ব্যক্তিদের জন্য একটি পরামর্শ সেক্স বাড়ানোর জন্য যৌন শক্তি বর্ধক ট্যাবলেট খাবেন না । এই যৌন শক্তি বাড়াবার ঔষধ পুরুষ কে ধ্বজভংগ রোগের দিকে ঠেলে দেয়, অনেকক্ষেত্রে জীবন হুমকির মুখে নিয়ে যায়। যৌন শক্তি বাড়ানো জন্য কোন ঔষধ সেবনের প্রয়োজন নেই.গবেষনায় দেখা গেছে পুরুষের পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমে যৌন শক্তি পেয়ে থাকে । তাই গাভীর খাঁটি দুধ ও ডিমের ভূমিকা অসাধারন।এই সমস্ত খাদ্যে যৌনশক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে ইউনানী ঔষধগুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখতে পারে । এজন্য অবশ্যই অভিঞ্জ ও রেজিষ্টার্ড হাকীমের পরামর্শ নিতে পারেন । মনে রাখবেন রাস্তা ফুটপাতে থেকে যৌন শক্তিবর্ধক ট্যাবলেট কিনবেন না । যৌন বাড়ানোর কোন মন্ত্র তন্ত্র আছে বলে  বিশ্বাস করবেন না। যদি কেউ আপনাকে মন্ত্র পড়ে সহবাসের পরামর্শ দেয়.মনে রাখবেন তারা আপনার সাথে প্রতারনা করে মাত্র। তাই যে কোন চিকিত্সা বা পরামর্শের জন্য রেজিষ্টার্ড চিকিত্সকের পরামর্শ নিযে ওষুধ খন।
স্বপ্নদোষ কেন? কিভাবে হয়?

স্বপ্নদোষ কেন? কিভাবে হয়?


সাধারনত ১৩-১৯ বছর বয়সীদের মাঝে প্রায়ই সপ্নদোষ এর সমস্যা হয়ে থাকে । একে ভেজা সপ্ন বা সেক্স ড্রিম ও বলা হয়। এ ধরনের সপ্ন যৌন সম্পর্কের হতেও পারে নাও পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে ও এ সমস্যা হতে পারে।যৌন উত্তেজনা বা চরম পুলক লাভের মত সপ্নও হতে পারে।
.


এই সপ্নদোষ বিভিন্নমাত্রার হতে পারে। আমেরিকাতে প্রায়িই ৮৩ শতাংশ লোক এই সমস্যায় ভোগে। আমেরিকার বাইরে প্রাই ৯৮ শতাংশ রোকের মধ্যে দেখা যায়।অবিবহীতদের ক্ষেত্রে সপ্তাহে .১৮ বার এ সমস্যা হয় ।কিন্তু বিবাহিতদের ক্ষেত্রে.১৫ বার এ সমস্যা দেখা দেয়।সাধারনত বয়সন্ধিকালের সময় থেকে এ সমস্যা হয়ে থাকে।দেখা যায় যে জারা সপ্নদোষে ভোগে তারা হস্তমৈথুন করে কম। কিছু রোকের ওপর গবেষনা করে দেখা গেছে যে টেস্টোসটেরনের মাত্রা বাড়িয়ে দিলে যৌন আকাঙ্খা বা সপ্নদোষ ১৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৯০ শতাংশ হয়।অনেকের ক্ষেত্রে প্রথম বীর্যপাতের ঘটনা শুরু হয় সপ্নদোষের মাধ্যমে কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় যে বেশিরভাগই প্রথম বীর্যপাত ঘটায় হস্তমৈথুনের মাধ্যমে।

মহিলাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ৫৫০০ মহিলার মধ্যে প্রায়ই ৪০ শতাংশ এ সমস্যার সম্মূখীন হয়েছেন।তবে ৮৫ শতাংশ মহিলা ২১ বছর বয়সে সপ্নদোষের শিকার হয়। অনেকেই ১৩ বছরে এ সমস্যায় পড়েন।

সাধারনত এত কোন বড়ধরনের সমস্যা হয়না বলে এটাকে খুব গূরুত্ব ও দেয়া হয়না্ ।অনেকে এর চিকিৎসা করিয়ে প্রতারিত হয়েছেন।ধঅনেকে হারবাল চিকিৎসাও করাচ্ছেন কিন্তু তা বিজ্ঞান সম্মত না হওয়ায় অনেকে পছন্দ করছেননা।

দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান

দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান



অনেক পুূরুষই এছন যারা দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা নিয়ে লজ্জার কারনে কারও সাথে কথা তো দূরের কথা ডাক্তারের কাছেও যেতে চাননা ।মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়ার কারনে এগুলো নিয়ে ডাক্তারের সাথে আলাপ করছে এবং তারা সুস্থতা লাভ  করছে। আজকে আমোদের আলোচনা কিভাবে দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা কমানো্ যায় ।




  1. সাধারন ভাবে ডায়বেটিস বা অন্য ধরনের সমস্যা যেমন মানসিক অস্থিরতা বা দূশ্চিন্তা জনিতকারনে এ সমস্যা হতে পারে।

  2. সেরাটোজেনিক এর মাত্রা জন্মগত ভাবে বা কোন কারনে কমে গেলেেএ সমস্যা হতে পারে।

  3. বয়স বাড়ার সাথে সাথে ইজাকুলেশন এর মাত্রা বাড়ে কিন্তু যারা পি ই তে ভূগছেন তাদের ক্ষেত্রে তা নয়।

  4. পরীক্ষায় দেখা গেছে যে সব পুরুষ মিলোনের সময় লিঙ্গ ঠিকমোত ঊথিত হচ্ছে কিনা বা কতক্ষন উথিত থাকবে তা নিয়ে চিন্তা করে তাদের বীর্য পতন তাড়াতাড়ি হয়।

  5. এ সমস্যা থেকে সমধান পেতে হলে সর্বপ্রথম মাদকেকে না বলতে হবে।

  6. অধিক যৌন আবেগ খেকে দুরে থাকতে হবে।

  7. দু জনকেই দুজনকে সঠিক ভাবে বুঝতে চেষ্টা করতে হবে।

  8. প্রথম থেকেেই মৈতুন করা থেকে বিরত থাকতে হবে প্রতমে চুমু দিয়ে শুরু করতে হবে।

  9. সময় নিয়ে এক অপরকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে।

  10. বিভিন্ন থেরাপি দিয়ে ও যাদের কাজ হচ্ছেনা তারা হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সাহায্য নিলে ভাল হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে চিকিৎসকরা দাবি করছে।